কমফোর্টে নজর! বিমানবন্দরে পরার জন্য ১৫টি আরামদায়ক পোশাক, দাম শুরু মাত্র ১৫ ডলার!

বিমান ভ্রমণের জন্য আরামদায়ক পোশাক: গরমে ভ্রমণের জন্য কিছু আইডিয়া

গরমের ছুটিতে অথবা কাজের সূত্রে, বিমানে ভ্রমণ এখন অনেকের কাছেই একটি সাধারণ ঘটনা। ভ্রমণের সময় আরামদায়ক পোশাক পরাটা খুবই জরুরি, বিশেষ করে গরমকালে।

কারণ বিমানের ভেতর তাপমাত্রা সব সময় এক রকম থাকে না, কখনো ঠান্ডা লাগে আবার কখনো গরম। তাই ভ্রমণের পোশাক বাছাইয়ের সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে।

প্রথমেই আসা যাক কাপড়ের কথায়। গরমকালে ভ্রমণের জন্য সুতির পোশাক সবচেয়ে ভালো। এছাড়াও লিনেন বা সুতির মিশ্রণে তৈরি পোশাকও পরতে পারেন।

এই ধরনের কাপড় সহজে বাতাস চলাচল করতে দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে।

এবার কিছু পোশাকের আইডিয়া দেওয়া যাক:

  • ঢিলেঢালা প্যান্ট: বিমানের ভ্রমণের জন্য ঢিলেঢালা, আরামদায়ক প্যান্ট খুবই উপযোগী। পালাজো প্যান্ট বা широ পা-ওয়ালা ট্রাউজার পরতে পারেন। এগুলো দেখতে যেমন ফ্যাশনেবল, তেমনই পরতে আরামদায়ক।
  • আরামদায়ক টপস: ঢিলেঢালা টি-শার্ট, লম্বা হাতার টপস অথবা সুতির শার্ট পরতে পারেন। গরমকালে শ্বাসপ্রশ্বাসযোগ্য কাপড়ের টপস বেছে নেওয়া ভালো।
  • স্কার্ট বা কামিজ: যারা প্যান্ট পরতে পছন্দ করেন না, তারা আরামদায়ক স্কার্ট বা কামিজ পরতে পারেন। এক্ষেত্রে, সুতির বা লিনেনের তৈরি স্কার্ট বা কামিজ বেছে নেওয়া ভালো।
  • জাম্পস্যুট: জাম্পস্যুট পরতে যেমন ফ্যাশনেবল, তেমনই আরামদায়ক। তবে বিমানের বাথরুমে যাওয়ার কথা মাথায় রেখে জাম্পস্যুট বাছাই করা ভালো।
  • লং ড্রেস: গরমের ভ্রমণের জন্য একটি লং ড্রেস খুবই উপযুক্ত। সুতির বা অন্য কোনো হালকা কাপড়ের লং ড্রেস বেছে নিতে পারেন।
  • লাইট জ্যাকেট বা কার্ডিগান: বিমানে তাপমাত্রা কম থাকলে, একটি হালকা জ্যাকেট বা কার্ডিগান সঙ্গে রাখতে পারেন।

পোশাকের সাথে সঠিক অ্যাক্সেসরিজও বাছতে পারেন। যেমন, আরামদায়ক জুতো, স্কার্ফ অথবা টুপি।

ভ্রমণের সময় পোশাক বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নিজের রুচি এবং সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। পোশাক এমনভাবে বাছতে হবে, যা আপনাকে আরাম দেবে এবং একই সাথে আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলবে।

উপরের আইডিয়াগুলো অনুসরণ করে, আপনি আপনার ভ্রমণের জন্য সঠিক পোশাক বাছাই করতে পারেন।

তথ্য সূত্র: ট্রাভেল অ্যান্ড লেজার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *