পাহাড়ি পথে সোনার রহস্য! বিস্মিত গবেষকরা!

চেক প্রজাতন্ত্রের পাহাড়ি অঞ্চলে পাওয়া গেল সোনার ভান্ডার, কৌতূহল সৃষ্টি

রহস্যে মোড়া এক সোনার ভান্ডার খুঁজে পাওয়া গেছে চেক প্রজাতন্ত্রের ক্রকোনোশে পর্বতমালায়। স্থানীয় দুই পর্বতারোহী একটি পাথুরে দেওয়ালের খাঁজ থেকে উদ্ধার করেন একটি অ্যালুমিনিয়ামের বাক্স।

বাক্সটির ভেতর ছিল সোনার ব্রেসলেট, সিগারেট রাখার বাক্স, প্রসাধনী এবং কয়েকশ মুদ্রা। খবরটি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো।

বর্তমানে এই মূল্যবান সামগ্রীগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন স্থানীয় জাদুঘরের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা মুদ্রাগুলোর উৎপত্তিস্থল জানার চেষ্টা করছেন।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এই ভান্ডারটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে চেক এবং ইহুদি সম্প্রদায়ের দেশত্যাগ অথবা ১৯৪৫ সালের পরবর্তী সময়ে জার্মানদের স্থানান্তরের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।

তবে, সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, এর মধ্যে ১৯২১ সালের একটি মুদ্রা পাওয়া গেছে, যা এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে।

অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের সাটন হু অঞ্চলে পাওয়া গেছে সপ্তম শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এখানে পাওয়া গেছে একটি অ্যাংলো-স্যাক্সন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ।

সম্প্রতি, খননকার্যের সময় একটি বাইজেন্টাইন যুগের বালতির ভিত্তি এবং এর ভেতরের কিছু অবশেষ খুঁজে পাওয়া গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে, এটি ষষ্ঠ শতকে তৈরি করা হয়েছিল এবং একসময় তুরস্কের অ্যান্টিওক থেকে ইংল্যান্ডে আনা হয়েছিল। বালতির ভেতরে পাওয়া গেছে কিছু মানুষের পোড়া দেহাবশেষ এবং মূল্যবান কিছু জিনিস, যা সেই সময়ের মানুষের পরিচয় দিতে সাহায্য করবে।

বিজ্ঞানীরা দাঁতের বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করে নতুন তথ্য দিয়েছেন।

তাঁদের মতে, মানুষের দাঁতের সংবেদনশীল অংশ ডেন্টিন তৈরি হয়েছে প্রায় ৪৬৫ মিলিয়ন বছর আগে সাঁজোয়া মাছের শরীরে থাকা একটি বিশেষ টিস্যু থেকে।

এই টিস্যুগুলো, যাদের ওডন্টোডস বলা হয়, মাছদের পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, এই টিস্যুগুলোই বিবর্তিত হয়ে দাঁতের আকার নেয়।

প্রকৃতির জগতে, বিজ্ঞানীরা একটি বিশেষ রোবট তৈরি করেছেন, যা কাঠবিড়ালীর মতো দ্রুত লাফ দিতে ও নামতে পারে।

ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলীরা এই রোবট তৈরি করেছেন। এছাড়া, পানামার একটি দ্বীপে সাদা মুখের একটি হনুমান অন্য হনুমান শাবকদের অপহরণ করে এবং তাদের মৃত্যুর কারণ হয়।

বিজ্ঞানীরা এই অস্বাভাবিক আচরণের কারণ অনুসন্ধান করছেন।

মহাকাশে দুটি গ্যালাক্সি পরস্পরের সঙ্গে সংঘর্ষের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তারা ঘণ্টায় ১৮ লক্ষ কিলোমিটার বেগে একে অপরের দিকে ছুটে আসছে এবং একটি গ্যালাক্সি অন্যটিকে ভেদ করে তীব্র বিকিরণ সৃষ্টি করছে।

এর ফলে নতুন তারা তৈরি হওয়া কঠিন হয়ে যেতে পারে।

এছাড়াও, সম্প্রতি স্পেসএক্স তাদের স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

অন্যদিকে, বিজ্ঞানীরা ৩৬৫ মিলিয়ন বছর আগের একটি জীবাশ্ম থেকে চার পায়ের প্রাণীর বিবর্তনের নতুন ধারণা পেয়েছেন।

কমলা রঙের বিড়ালদের বিশেষত্ব নিয়ে গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা তাদের জিনগত বৈশিষ্ট্যের কারণ খুঁজে বের করেছেন।

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এসব আবিষ্কার বিজ্ঞান ও ইতিহাসের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

তথ্য সূত্র: সিএনএন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *