টুইটারের জন্মকথা: শুরুতে ‘বোকা’ মনে হলেও, এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু
২০০৬ সালে যখন প্রথম আত্মপ্রকাশ করে, অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি’কে ‘সবচেয়ে বোকার মতো’ একটি ধারণা হিসেবে বিবেচনা করেছিলেন। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে, এই প্ল্যাটফর্মটি, যা বর্তমানে ‘এক্স’ নামে পরিচিত, বিশ্বজুড়ে মানুষের জীবনযাত্রায় গভীর প্রভাব ফেলেছে।
সম্প্রতি, বিবিসি টু-তে প্রচারিত একটি তথ্যচিত্রে এর উত্থান-পতন, ভালো-মন্দ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
ডকুমেন্টারিটিতে, টুইটারের শুরুর দিকের কয়েকজন উদ্যোক্তা এবং এর সঙ্গে জড়িত থাকা বিভিন্ন ব্যক্তি তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। শুরুতে, এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল মাত্র দুই সপ্তাহ।
তথ্যচিত্রে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য একটি বিষয় হলো, এই প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে জড়িত অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির মতামত। তবে, এতে বর্তমান মালিক ইলন মাস্কের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এই তথ্যচিত্রের বাইরেও, যুক্তরাজ্যের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়েছে। এর মধ্যে ছিল ওয়েলসে বিষাক্ত বর্জ্য নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন, যা সেখানকার পরিবেশগত চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেছে।
এছাড়াও, রেডি মিলের পরিবেশগত প্রভাব নিয়ে একটি আলোচনা এবং জনপ্রিয় একটি রিয়েলিটি শো’র শেষ পর্বও প্রচারিত হয়।
এছাড়াও, থাইল্যান্ডের একটি বিলাসবহুল অবকাশ যাপনের গল্প নিয়ে নির্মিত “দ্য হোয়াইট লোটাস” -এর সর্বশেষ পর্বগুলোও দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। এই সিরিজের গল্পগুলোতে সমাজের বিভিন্ন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে, ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন উপলক্ষে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানও ছিল, যেখানে মুসলিম সম্প্রদায়ের উৎসবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান